অপেক্ষার প্রহর শেষ। সকল জল্পনা কল্পনা দূর করে ঢাকায় পৌঁছে গেলেন আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলার এমিলিয়ানো মার্টিনেজ।
সোমবার (৩ জুলাই) ভোর সাড়ে পাঁচটায় নির্ধারিত সময়ের ত্রিশ মিনিট পর আমস্টারডাম থেকে সরাসরি তাকে বহনকারী বিমান ঢাকায় এসে পৌঁছায়। বিমানবন্দরে তার জন্য ছিল কড়া নিরাপত্তা। আগেই জানা ছিল, সমর্থকদের সঙ্গে সরাসরি দেখা করার সুযোগ নেই। তাই বিমানবন্দরে দেখা মেলেনি আর্জেন্টিনার পার ভক্তদেরও।
সাদা-কালো সংমিশ্রণে ডেনিম জ্যাকেট, ভেতরে সাদা টি শার্ট, কালো প্যান্ট আর কাঁধে একই রঙের ব্যাগ নিয়ে এমিলিয়ানো মার্টিনেজ বেরিয়ে আসেন বিমানবন্দর থেকে। প্লেন থেকে নামার পর থেকেই বিভিন্ন মুহূর্ত নিজের মুঠোফোনে বন্দী করে রাখতে দেখা যায় তাকে। ভিভিআইপি গেট দিয়ে যখন বেরিয়ে আসেন তখনও দেখা যায় নিজের মোবাইলে ছবি বা ভিডিও করছিলেন। বিমানবন্দর থেকে তার গন্তব্য ছিল হোটেল ওয়েস্টিন।
বাংলাদেশে তার সফরের স্পন্সর করা প্রতিষ্ঠান ফান্ডেড নেক্সট। ফান্ডেড নেক্সট ভেঞ্চারের সিইও সৈয়দ আব্দুল্লাহ জায়েদ এবং চীফ স্ট্র্যাটেজিক অফিসার সৈয়দ আব্দুল্লাহ গালিবের সঙ্গে হোটেলে প্রাণবন্ত সময় কাটাতে দেখা যায় মার্টিনেজকে। এ সময় তার হাতে এক ভক্তের চিঠিও পৌঁছায়। যেখানে মার্টিনেজকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, তার পছন্দের রং কি? মার্টিনেজ উত্তরে বলেছে, ‘নীল এবং সাদা।’
বাংলাদেশে তার সফরের স্পন্সর করা প্রতিষ্ঠান ফান্ডেড নেক্সট। ফান্ডেড নেক্সট ভেঞ্চারের সিইও সৈয়দ আব্দুল্লাহ জায়েদ এবং চীফ স্ট্র্যাটেজিক অফিসার সৈয়দ আব্দুল্লাহ গালিবের সঙ্গে হোটেলে প্রাণবন্ত সময় কাটাতে দেখা যায় মার্টিনেজকে। এ সময় তার হাতে এক ভক্তের চিঠিও পৌঁছায়। যেখানে মার্টিনেজকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, তার পছন্দের রং কি? মার্টিনেজ উত্তরে বলেছে, ‘নীল এবং সাদা।’
ফেসবুকে এক পোষ্টে গালিব লিখেছেন, ‘এয়ারপোর্ট থেকে হোটেলে যাত্রাপথে গাড়িতে মার্টিনেজকে বলেছিলাম, বাংলাদেশের মানুষ তোমাকে বাজ পাখি নামে ডাকে। বিশ্বাস করুন, পুরোটা রাস্তা সে নামটা বলছিল এবং মুখস্থ করার চেষ্টা করছিল। আমাদের বাজ পাখিকে স্বাগত।’
ইনস্টাগ্রাম পোষ্টে ঢাকার রাস্তার ছবি দিয়ে মার্টিনেজ ক্যাপশন দিয়েছেন, ‘বাংলাদেশ।’ সঙ্গে বাংলাদেশের পতাকা ও ভালোবাসার চিহ্ন এঁকে দিয়েছেন।