একজন কৃষক সাত থেকে দশ কেজির একটা তরমুজের দাম পান সর্বোচ্চ ২৭০ টাকা। ঢাকায় আনতে পরিবহন খরচ তরমুজ প্রতি সর্বোচ্চ ত্রিশ টাকা। এরপর তিন দফা হাত বদলে, সেই তরমুজ ক্রেতাদের কিনতে হয় ছয় থেকে সাতশ’ টাকায়। কৃষকের কাছ থেকে পিস হিসেবে কেনা তরমুজ রাজধানীর বাজারে আসতেই বিক্রি হয় কেজি দরে।
বরিশালের ভোলা ও পটুয়াখালীর বিভিন্ন উপজেলায় তরমুজের আগাম ফলন এবার বেশ ভালো। রোজার চাহিদাকে মাথায় রেখে কৃষকরা এই তরমুজ ফলিয়েছেন।
দেশের সর্ব দক্ষিণের উপজেলা রাঙ্গাবালিতে ছয় থেকে দশ কেজির একটি তরমুজে কৃষক দাম পাচ্ছেন সর্বোচ্চ আড়াইশ থেকে ২৭০ টাকা। তিন থেকে পাঁচ কেজির তরমুজে পাচ্ছেন দেড়শ’ টাকা।
ঢাকায় আনতে তরমুজ প্রতি খরচ সর্বোচ্চ ৩০ টাকা। কিন্তু কৃষকের কাছ থেকে শ’ দরে কেনা তরমুজ ঢাকায় বিক্রি হয় কেজি দরে। মূলত কারসাজির উদ্দেশ্যেই কেজিতে বিক্রির ফন্দি।
রাজধানীর রাতের পাইকারি বাজার। আড়তগুলোতেও তরমুজ বিক্রি হচ্ছে কেজি হিসেবে। ছয় কেজির নিচের তরমুজ আড়তে দাম ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি। ছয় কেজির বেশি হলে কেজি প্রতি দাম ৭০ থেকে ৮০ টাকা। আড়ত আর কুলির খরচ প্রতি পিসে সাত টাকা।
লাগামছাড়া এই দাম আবার নিজেরাই ঠিক করেন পাইকারি ব্যবসায়ীরা।
রাজধানীর রাতের পাইকারি বাজার। আড়তগুলোতেও তরমুজ বিক্রি হচ্ছে কেজি হিসেবে। ছয় কেজির নিচের তরমুজ আড়তে দাম ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি। ছয় কেজির বেশি হলে কেজি প্রতি দাম ৭০ থেকে ৮০ টাকা। আড়ত আর কুলির খরচ প্রতি পিসে সাত টাকা।
লাগামছাড়া এই দাম আবার নিজেরাই ঠিক করেন পাইকারি ব্যবসায়ীরা।