যুক্তরাষ্ট্রকে সরাসরি সরিয়ে রাশিয়ার সাথে লেনদেন করা কঠিন হবে বলে মনে করছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
সোমবার রাশিয়ান অ্যাম্বাসেডর আলেক্সান্ডার মন্টিটস্কির সাথে বৈঠক শেষে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। এসময় তিনি জানান, বাংলাদেশের অবকাঠামো উন্নয়ন নিয়ে রাশিয়া কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
তিনি বলেন, আমরা সবার সাথে বন্ধুত্ব রাখতে চাই, কারো সাথে শত্রুতামূলক আচরণে যেতে চাই না। নির্বাচনে রাশিয়া আমাদের সমর্থন করেছে, সেজন্য তাদের ধন্যবাদ জানাই। রাশিয়ার সাথে আমরা একটা কৌশলে সম্পর্কে এগিয়ে নিতে চাই।
মেট্রোরেলে আর বগি বাড়ানো হবে কি না এমন প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী বলেন, মেট্রো একটি টেকনোলজিক্যাল বিষয়। তাই এটাতে বগি বাড়ানো সম্ভব নয়। পৃথিবীর অন্যান্য দেশে পাঁচটি বগি নিয়ে চলে মেট্রো। আমাদের আছে ছয়টি। এখনই নতুন করে আর রেল বাড়ানোও সম্ভব নয়।
রোহিঙ্গা প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, নতুন করে কোনো রোহিঙ্গা ঢুকতে দেয়া হবে না। যারা আছে তারাই বোঝা এখন। তাই নতুন করে রোহিঙ্গা আনার প্রশ্নই আসে না। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক কারণে এমনিই সমস্যায় আছে দেশ। আমরা রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবসনের চেষ্টা করছি। মি
মন্ত্রী পরিষদে নতুন সদস্যদের প্রসঙ্গে সেতুমন্ত্রী জানান, শ্রম এবং সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ে এখনও খালি আছে। প্রধানমন্ত্রী বিদেশ থেকে আসার পর সেখানে দুইজন মন্ত্রী দেয়া হবে।
কাদের বলেন, বিএনপি নির্বাচনের আগেও ভোট বানচালের চেষ্টা করেছিল, তাতে সফল হয়নি তারা। এখনও তারা একইরকম আন্দোলন করে যাচ্ছে। এতে সরকারের কিছু হবে না। বিএনপি খাদের কিনারায় ছিলো এখন গভীরে চলে গেছে।
দ্রব্যমূল্য প্রসঙ্গে কাদের বলেন, সর্বোতভাবে আমরা চেষ্টা করছি দ্রব্যমূল্য কমাতে। কথা বেশি না বলে সংশ্লিষ্টদের বাজার নিয়ন্ত্রণে কাজ করতে প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন।