মঙ্গলবার , ৩০ জানুয়ারি ২০২৪ | ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. London Mirror Specials
  2. অন্যান্য
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. খুলনা
  6. খেলা
  7. চট্রগ্রাম
  8. জেলার খবর
  9. ঢাকা
  10. তথ্য-প্রযুক্তি
  11. প্রবাসের কথা
  12. বরিশাল
  13. বাংলাদেশ
  14. বিনোদন
  15. ব্যাবসা-বাণিজ্য

রপ্তানিতে নগদ সহায়তা কমাল সরকার

প্রতিবেদক
Newsdesk
জানুয়ারি ৩০, ২০২৪ ১১:৩৩ অপরাহ্ণ

স্বল্পোন্নত দেশ থেকে সম্ভাব্য উত্তরণের শর্ত মানতে বিভিন্ন পণ্যের ওপর দেয়া রপ্তানি সহায়তা কমিয়েছে সার্কুলার জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

এ তালিকায় রয়েছে দেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাক। এছাড়া পাট ও পাটজাত পণ্য, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, হিমায়িত মাছ, কৃষি রপ্তানিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা প্রায় সব পণ্যই রয়েছে এই তালিকায়।

মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এ বিষয়ে একটি সার্কুলার জারি করে বৈদেশিক মুদ্রায় লেনদেনের সব অনুমোদিত ডিলার ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের পাঠানো হয়েছে।

চলতি বছরের পহেলা জানুয়ারি থেকেই এই সার্কুলার কার্যকর হবে বলে জানানো হয়েছে।

সার্কুলারে বলা হয়েছে, ‘দেশের রপ্তানি বাণিজ্যকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে সরকার ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৪৩ খাতে রপ্তানির বিপরীতে রপ্তানি প্রণোদনা/নগদ সহায়তা দিচ্ছে। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) বিধি-বিধান অনুসারে, বিষয়টি রপ্তানি নির্ভর ভর্তুকি হিসেবে বিবেচিত হয়।

‘স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণ হলে কোন রকমের রপ্তানি প্রণোদনা বা নগদ সহায়তা দেওয়া যাবে না। ২০২৬ সালে স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বাংলাদেশের উত্তরণ ঘটতে যাচ্ছে।’

সার্কুলারে আরো বলা হয়েছে, রপ্তানি প্রণোদনা বা নগদ সহায়তা সম্পূর্ণভাবে এক সাথে প্রত্যাহার করলে রপ্তানিখাত চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে পারে বিবেচনায় এ বছরের ১ জানুয়ারি থেকে বিভিন্ন খাতে নগদ সহায়তার হার অল্প অল্প করে হ্রাসের বিষয়ে সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

তৈরি পোশাক খাতে বিশেষ নগদ সহায়তা এক শতাংশ থেকে কমিয়ে দশমিক ৫ শতাংশ হারে করা হয়েছে।

তবে রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক খাতের (নিট, ওভেন ও সোয়েটার) অন্তর্ভুক্ত সব ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের অতিরিক্ত সুবিধা আগের ৪ শতাংশই বহাল থাকছে।

রপ্তানিমুখী দেশীয় বস্ত্রখাতে শুল্ক বন্ড ও ডিউটি ড্র-ব্যাক এর পরিবর্তে বিকল্প নগদ সহায়তা ৪ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩ শতাংশ দেওয়া হবে।

ইউরো অঞ্চলে বস্ত্রখাতের রপ্তানিকারকদের জন্য বিদ্যমান ৩ শতাংশের অতিরিক্ত বিশেষ সহায়তাও ২ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১ শতাংশ দেওয়া হবে।

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক