প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারে হামলার ঘটনা ভবিষ্যতে আর হতে দেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার আবু ফজল মো. সানাউল্লাহ। তিনি বলেন, তফসিলের পর যে কোন ঘটনাই নির্বাচন সম্পর্কিত। আর ওসমান হাদিকে গুলির ঘটনায় গোয়েন্দা তৎপরতা কম ছিলো বলেও জানান তিনি।
রোববার (২১ ডিসেম্বর) প্রথমবারের মতো সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর প্রধানদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব বলেন তিনি।
দুপুরে স্বরাষ্ট্র সচিব, বিজিবি-আনসার প্রধান, প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসারসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সাথে দ্বিতীয় দফায় বৈঠক করে ইসি।
বৈঠক শেষে নির্বাচন কমিশনার সানাউল্লাহ বলেন, প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারে হামলার ঘটনা নির্বাচনের সাথে সম্পর্কযুক্ত ও ভবিষ্যতে এমনটা যেন না হয়, ব্যবস্থা নেবে ইসি।
তিনি বলেন, একটা জাতীয় শোকের সময়, যখন আমরা শোকে মুহ্যমান, যেখানে স্বাভাবিকভাবে মানুষ জড়ো হয়ে শোক প্রকাশ করছিলেন, এর মাঝে স্বার্থানেসী কিছু লোক পত্রিকা অফিস দুটিতে হামলা চালিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ওভার পাওয়ার করে। এই সুযোগ আর দেওয়া হবে না।
ওসমান হাদির উপর হামলার ঘটনায় গোয়েন্দা বাহিনীর তৎপরতার অভাব ছিলো বলে দাবি করেন তিনি।
বলেন, তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে যে, শহীদ ওসমান হাদির ওপর যে ঘটনা ঘটেছে আগে থেকে যে সত্যটা জানা দরকার ছিলো সেটা কেন জানা গেলো না জানতে পারিনি না নিরূপণের নিরিখে ভবিষ্যতে এই ধরনের যেকোনো ঘটনা রোধ করতে যা যা ধরনের কর্মকাণ্ড হাতে নেওয়া দরকার তার যেন সেগুলো নেন।
নির্বাচনী পরিবেশ ঠিক রাখতে যৌথ বাহিনীর অভিযান চলমান থাকবে বলে জানান তিনি। আর নির্বাচনের আগে এক লাখ সেনা মোতায়েন হবে।














The Custom Facebook Feed plugin