তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা কোন প্রক্রিয়ায় ফিরবে সে বিষয়ে আপিল বিভাগের রায় ২০ নভেম্বর। মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে সাত বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চে শেষ দিনের শুনানি শেষে এই দিন ধার্য করেন।
এদিন সকালে আদালতে শুনানি করেন রাষ্ট্রপক্ষ, আপিলকারী সুজন সম্পাদকের পক্ষে আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া ও বিএনপির পক্ষে শুনানি করেন রুহুল কুদ্দুস কাজল।
এসময় আইনজীবীরা বলেন, নির্বাচনি ব্যবস্থাকে শক্তিশালী অবস্থানে নিয়ে যেতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরানো দরকার।
এর আগে গত ৬ নভেম্বর আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি শেষ করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। আপিল বিভাগে তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায় সমাজে এমনভাবে কুঠারাঘাত করেছে যা সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস করেছে। নষ্ট করে দেয়া হয়েছে সমাজব্যবস্থাকে।
এর আগে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর সরকার তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল বিভাগের ২০২৪ সালের ২৭ আগস্ট প্রথম আবেদন করেন সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচ বিশিষ্ট ব্যক্তি।
পূর্ণাঙ্গ রিভিউয়ে কি রায় দেন আপিল বিভাগ সেদিকে নজর সবার। যদিও সরকারপক্ষ ও আপিলকারীরা আদালতে বলেছে, যদি তত্ত্বাবধায়ক ফেরে- তা যেন কার্যকর হয় আগামী নির্বাচনের পরে চতুর্দশ নির্বাচন থেকে।

















