মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) দুপুরে এক সাংবাদিক সম্মেলনে বর্ষাকে জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে এই তথ্য জানান ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার এসএন মো. নজরুল ইসলাম।
পুলিশ জানায়, দুই দিকেই প্রেমের সম্পর্ক বজায় রেখেছিলেন বর্ষ। গত ২৬ সেপ্টেম্বর এই হত্যার পরিকল্পনা করা হয়। এর সঙ্গে রাজনীতির কোনো সম্পৃক্ততা নেই। বর্ষার মোবাইল জব্দ করে এসব কথোপকথন পাওয়া গেছে।
পুলিশ জানায়, বর্ষার সঙ্গে মাহিরের সম্পর্ক থাকার পারও সে নতুন করে জোবায়েদের সঙ্গে সম্পর্কে সম্পর্কে জড়ায়। ঘটনার দিন মাহির ও তার বন্ধু আইলান আগে থেকেই অপেক্ষা করছিলো। জোবায়েদ এলে তার সঙ্গে এই সম্পর্ক নিয়ে তর্কের এক পর্যায়ে ছুরি মারে।
এমনকি জোবায়েদ যখন মারা যায় তখন বর্ষা উপস্থিত থেকে হত্যাকাণ্ড নিশ্চিত হয়।
সাংবাদিক সম্মেলনে ডিবি প্রধান শফিকুল বলেন, দুজনেই মাহিরের বন্ধু। তারা বন্ধুত্বের জন্য এসেছে। টাকার সম্পৃক্ততা আমরা এখনও পাইনি।
এদিকে জোবায়েদ হত্যায় তিন জনকে আসামি করে মামলা করেছে ভাই এনায়েত হোসেন সৈকত। আসামিরা হলেন- মো. মাহির রহমান, বার্জিস শাবনাম বর্ষা ও ফারদীন আহম্মেদ আয়লান।


















