আবারো যুক্তরাষ্ট্রের মুখোমুখি বাংলাদেশ। এবারও কী হতাশ করবে টাইগাররা? ওয়ার্ম আপ ম্যাচ হলেও ডালাসে এই ম্যাচকে ঘিরে পুরো দলের সিরিয়াসনেসের কমতি নেই। যে করেই হোক জিততে হবে, ছন্দ হারানো ক্রিকেটারদের ফর্মে ফিরতে হবে। এই বার্তাটাই টিম ম্যানেজমেন্ট ছড়িয়ে দিয়েছে সব ক্রিকেটারের মাঝে।
গ্র্যান্ড প্রেইরি স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের ওয়ার্ম ম্যাচ শুরু মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৯টায়।
শান্ত-লিটনের বিশেষ প্র্যাকটিসে চোখের লাগার মত ছিলো অনেক কিছুই। ক্যাপ্টেন তার সেরা ওপেনারকে ফেরাতে চান দ্রুতই; ফর্মে ফিরলেই হবে না, মনোসংসোগটাও থাকা চাই। গুনে গুনে বল ছুঁড়েছেন… লিটন সেই হিসেব রাখছেন কিনা হুট করেই ক্যাপ্টেন সেই পরীক্ষাটাও করে নিলেন।
দূর থেকে দুই শিষ্যের এই ডেডিকেশন দেখে হাথুরুর দারুণ স্বস্তি… লিটন-শান্তকে থামস আপ দেখিয়ে হয়তো ইশারায় বুঝিয়ে দিলেন চালিয়ে যাও, পুরো দল তাকিয়ে তোমাদের দু’জনের দিকে।
নেটের বাইরে দলের দুই সেরা টপ অর্ডার ছন্দের খোঁজে, আর নেটে তানজিদ তামিম, সাকিব আল হাসানদের সিরিয়াসনেস মুগ্ধ করেছে। বিশ্বকাপ শুরুর ঠিক আগ মুহূর্তে পুরো দল যেনো বদলে যাওয়ার নেশাতে এক সুতোয় গেঁথেছে।
তিনদিনের ব্যবধানে আবারও আমেরিকার মুখোমুখি টাইগাররা।প্রতিপক্ষ একই কিন্তু ভিন্ন কন্ডিশন আর ভেন্যু। প্রস্তুতি ম্যাচটা টাইগারদের জন্য বিশ্বকাপের মডেল টেস্ট। আগের ম্যাচে হিউস্টনে ৬ উইকেট নিয়ে আমেরিকাকে বিধ্বস্ত করা মুস্তাফিজদের জন্য ডালাসে অপেক্ষা করছে মহা চ্যালেঞ্জ। কারণ রানের উর্বর ভূমি গ্র্যান্ড প্রেইরির উইকেট।
বিশ্বকাপের প্রস্তুতি ম্যাচ, অনেকটাই পিছিয়ে বাংলাদেশবিশ্বকাপের প্রস্তুতি ম্যাচ, অনেকটাই পিছিয়ে বাংলাদেশ
একটা ম্যাচ কিন্তু গুরুত্ব অনেক প্রতিপক্ষ সেই যুক্তরাষ্ট্র, কিন্তু কোচ ক্যাপ্টেন জানেন এবার ভুল করলে তার মাশুল হবে কতটা বড়। বিশ্বকাপের আগে প্রস্তুতি ম্যাচটা যেনো টাইগার টিম ম্যানেজমেন্টের কাছে গুরুত্ব পাচ্ছে যে কোন ফাইনাল ম্যাচের মত।