রাজধানীর স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতাল এলাকায় প্রকাশ্যে খুনের ঘটনায় জড়িত চার জনকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এছাড়াও সব আসামিকে শনাক্ত করেছে পুলিশ, তাদের গ্রেপ্তারেও চলছে অভিযান।
শুক্রবার (১১ জুলাই) ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া শাখার উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মোহাম্মদ তালেবুর রহমান গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, ভাঙারির ব্যবসার আধিপত্য নিয়ে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে সোহাগকে প্রকাশ্যে হত্যা করা হয়। ঘটনার পরপর কোতোয়ালি থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়। পরে নিহত সোহাগের বড় বোন বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
ডিসি তালেবুর রহমান জানান, ঘটনার পরপরই পুলিশ ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে তদন্ত শুরু করে। একপর্যায়ে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে মামলার এজাহারভুক্ত দুই আসামি —মাহমুদুল হাসান মহিন (৪১) ও তারেক রহমান রবিনকে (২২) গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের সময় রবিনের কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল উদ্ধার করা হয়েছে।
অন্যদিকে এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে আরো দুই জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
পুলিশের প্রাথমিক তদন্তের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, ব্যবসায়িক বিরোধ ও শত্রুতার জেরে এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। ঘটনার জড়িতদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।












The Custom Facebook Feed plugin