সোমবার , ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ২৪শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. London Mirror Specials
  2. অন্যান্য
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. খুলনা
  6. খেলা
  7. চট্রগ্রাম
  8. জেলার খবর
  9. ঢাকা
  10. তথ্য-প্রযুক্তি
  11. প্রবাসের কথা
  12. বরিশাল
  13. বাংলাদেশ
  14. বিনোদন
  15. ব্যাবসা-বাণিজ্য

নাইকো দুর্নীতি মামলা: সাক্ষ্যগ্রহণ বন্ধ চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন খালেদার

প্রতিবেদক
Newsdesk
সেপ্টেম্বর ৪, ২০২৩ ৫:১৭ অপরাহ্ণ

নাইকো দুর্নীতি মামলায় ‘নথি দেখে’ আদালতে দুদকের সাক্ষীদের সাক্ষ্যগ্রহণ বন্ধ চেয়ে অবকাশকালীন হাইকোর্ট বেঞ্চে আবেদন করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।

সাক্ষীরা নথি দেখে সাক্ষ্য দিচ্ছেন এমন অভিযোগ এনে সোমবার খালেদা জিয়ার পক্ষে এই আবেদন করেন তার আইনজীবী ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।

বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন ও শওকত আলী চৌধুরীর দ্বৈত বেঞ্চে এই আবেদন করা হয়। কানাডার কোম্পানি নাইকোর সাথে ‘অস্বচ্ছ চুক্তি’র মাধ্যমে রাষ্ট্রের বিপুল আর্থিক ক্ষতিসাধন ও দুর্নীতির অভিযোগে ২০০৭ সালে খালেদা জিয়াসহ পাঁচ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। বর্তমানে এ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ চলছে ।

গত ৩০ আগস্ট বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আমিনুল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ মামলায় অভিযোগ গঠনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে বিএনপি চেয়ারপারসনের আবেদন খারিজ করেন। এর ফলে বিচারিক আদালতে তার বিরুদ্ধে মামলা চলবে।

নাইকো দুর্নীতি মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরুনাইকো দুর্নীতি মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু

আবেদন খারিজ, খালেদার বিরুদ্ধে নাইকো দুর্নীতি মামলা চলবেআবেদন খারিজ, খালেদার বিরুদ্ধে নাইকো দুর্নীতি মামলা চলবে

মামলায় অভিযোগ করা হয়, ক্ষমতার অপব্যবহার করে তিনটি গ্যাসক্ষেত্র পরিত্যক্ত দেখিয়ে নাইকোর হাতে তুলে দেয়ার মাধ্যমে আসামিরা রাষ্ট্রের প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকার ক্ষতি করেছেন।

২০০৮ সালের ৫ মে এ মামলায় খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় দুদক। এতে আসামিদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ আনা হয়।

চলতি বছরের ১৯ মার্চ নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৯-এর বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান এ আদেশ দেন।

অভিযোগপত্রভুক্ত মামলার অন্য আসামিরা হলেন-তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, বাগেরহাটের সাবেক সংসদ সদস্য এম এ এইচ সেলিম ও নাইকোর দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ।

গত ১৭ মে নাইকো দুর্নীতি মামলায় অভিযোগ গঠনের আদেশ বাতিল চেয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন হাইকোর্টে আবেদন জানান।

এরপর নাইকো দুর্নীতি মামলায় অভিযোগ গঠনের আদেশ বাতিল চেয়ে খালেদার আবেদনের শুনানির জন্য হাইকোর্টের বেঞ্চ নির্ধারণ করে দেন প্রধান বিচারপতি।

খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে সব মিলিয়ে ৩৭টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে জিয়া দাতব্য ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় তার ১০ বছর এবং জিয়া এতিমখানা দুর্নীতি মামলায় ৭ বছরের সাজা হয়েছে।

করোনা ভাইরাস মহামারীর সময় ওই দুই মামলায় সাজা খাটার মধ্যেই পরিবারের আবেদনে ২০২০ সালের মার্চে সাজা স্থগিত করে নির্বাহী আদেশে খালেদা জিয়াকে সাময়িক মুক্তি দেয় সরকার। বাসায় থেকে চিকিৎসা করার এবং বিদেশে না যাওয়ার শর্তে তিনি বর্তমানে রাজধানীর গুলশানের বাসায় থাকছেন।

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক

আপনার জন্য নির্বাচিত

ভোটার উপস্থিতি যথেষ্ট নয়: স্কটিশ পার্লামেন্ট মেম্বার

বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশ মিছিলে মিছিলে মুখরিত কুমিল্লার টাউনহল

তিনদিনের ব্যবধানে মিলল আরেক রুয়েট শিক্ষার্থীর মরদেহ

শাবিপ্রবির আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের আবার আলোচনায় বসার আহ্বান শিক্ষামন্ত্রীর

আ’লীগ গণতন্ত্রে বিশ্বাসী বলেই বিএনপি আন্দোলন করতে পারছে: প্রধানমন্ত্রী

বিরোধীদলীয় নেতা নির্বাচন কেন এখনো হয়নি, জানতে চাইবে জাতীয় পার্টি

উপসহকারী প্রকৌশলী নজরুলের পরিবারের সবাই কোটিপতি

ইউরোপের কথা বলে ভারতে নিয়ে নির্যাতন, মুক্তিপণ আদায় করে ওরা

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরসহ প্রশাসনের ১৭ জনের পদত্যাগ

চলমান পরিস্থিতি নিয়ে বিদেশি দূতাবাসগুলোতে বিএনপির চিঠি