বেশ কয়েক বছর বন্ধ থাকার পর আগামী মার্চ থেকে আবারো শুরু হচ্ছে বিমানের ঢাকা-রোম ফ্লাইট।
বৃহস্পতিবার এ ঘোষণা দিয়েছেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শফিউল আজিম।
তিনি বলেন, ‘রোমে বিমানের ফ্লাইট ২০০৯ এর পর বন্ধ করেছিলাম। এখন আবার চালু করা হবে। এজন্য জেনারেল সেলস এজেন্ট (জিএসএ) নিয়োগ করা আছে, গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিং ফাইনাল করা আছে।
তবে রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী বিমানের ফ্লাইট বিরতিহীন রোমে যাবে নাকি অন্য কোথাও থামবে না অবশ্য এখনো ঠিক হয়নি।
শফিউল আজিম বলেন, ‘আমরা রোমে সরাসরি অথবা কোনো দেশকে ভায়া করতে পারি। এটি নিয়ে স্টাডি করছি। যদি রোমে সরাসরি ফ্লাইট যায়, তাহলে ৯/১০ ঘণ্টা লাগবে।’
আর বিরতি নেওয়া হলে তা কুয়েত অথবা দুবাই হতে পারে বলে জানান তিনি। তবে এসব বিষয়ে ‘কোনো কিছুই এখনো ফাইনাল না’ বলেও জানিয়েছেন তিনি।
এদিন বিমানের ট্রেনিং সেন্টারে এভিয়েশন এন্ড ট্যুরিজম জার্নালিস্ট ফোরাম অব বাংলাদেশ (এটিজেএফবি) আয়োজিত ‘এটিজেএফবি ডায়ালগ’ অনুষ্ঠানে যোগ দেন বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন তিনি।
শফিউল আজিম বলেন, ‘আমরা রোমে সরাসরি অথবা কোনো দেশকে ভায়া করতে পারি। এটি নিয়ে স্টাডি করছি। যদি রোমে সরাসরি ফ্লাইট যায়, তাহলে ৯/১০ ঘণ্টা লাগবে।’
আর বিরতি নেওয়া হলে তা কুয়েত অথবা দুবাই হতে পারে বলে জানান তিনি। তবে এসব বিষয়ে ‘কোনো কিছুই এখনো ফাইনাল না’ বলেও জানিয়েছেন তিনি।
এদিন বিমানের ট্রেনিং সেন্টারে এভিয়েশন এন্ড ট্যুরিজম জার্নালিস্ট ফোরাম অব বাংলাদেশ (এটিজেএফবি) আয়োজিত ‘এটিজেএফবি ডায়ালগ’ অনুষ্ঠানে যোগ দেন বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন তিনি।
শফিউল আজিম বলেন, গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ের জন্য এরি মধ্যে ৭০০ কোটি টাকার উপকরণ কেনা হয়েছে এবং আরও ৩০০ কোটি টাকার উপকরণ কেনা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
জনবলকে প্রশিক্ষিত করে বিমানের বিমানের সেবার মান বাড়ানো হচ্ছে বলে জানান তিনি।
এদিন বিমান বহরের নতুন উড়োজাহাজ কেনার বিষয়েও কথা বলেন শফিউল আজিম। তিনি বলেন, বিমানের জন্য যেটি টেকসই ও লাভজনক হবে, সেই কোম্পানি থেকে নতুন বিমান কেনা হবে।