শনিবার , ২০ আগস্ট ২০২২ | ৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. London Mirror Specials
  2. অন্যান্য
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. খুলনা
  6. খেলা
  7. চট্রগ্রাম
  8. জেলার খবর
  9. ঢাকা
  10. তথ্য-প্রযুক্তি
  11. প্রবাসের কথা
  12. বরিশাল
  13. বাংলাদেশ
  14. বিনোদন
  15. ব্যাবসা-বাণিজ্য

আগামী নির্বাচন আওয়ামী লীগের বাঁচা মরার নির্বাচন: মায়া

প্রতিবেদক
Newsdesk
আগস্ট ২০, ২০২২ ৮:০১ পূর্বাহ্ণ

আগামী নির্বাচন আওয়ামী লীগের বাঁচামরার নির্বাচন বলে মন্তব্যবাঁচামরার করেছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম।

তিনি বলেন, এবারের নির্বাচন আওয়ামী লীগের জন্য একটা পরীক্ষিত নির্বাচন। বাঁচামরার নির্বাচন। এই অপশক্তি যদি কোনোদিন ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগের চিত্র, বাংলাদেশের চিত্র, বাংলাদেশের চেহারা তারা অনেক পরিবর্তন করে ফেলবে।

শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, গায়ে এক ফোঁটা রক্ত থাকতে বিএনপির স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে দেব না। এর জবাব দেব ২০২৩-২৪ সালে নৌকা মার্কার নির্বাচনে ভোট দিয়া। জনগণ হাত ধইরা বসে আছে ভোট দেওয়ার জন্য।

আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের উদ্দেশে মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, আপনাদের (আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের) ব্যবহারের ওপর নির্ভরব আমরা কত পরিমাণ ভোট পাব। ব্যবহার ভালো করতে হবে ভাই। ঘরে ঘরে যেতে হবে। নিজেরা নিজেরা ভুল বুঝাবুঝি থাকলে সেগুলো মীমাংসা করে ফালান।

মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, বিজয় আমাদের হবেই। শেখ হাসিনার প্রতি আল্লাহর রহমত আছে, আর জনগণের ভালোবাসা আছে। যেখানে আল্লাহর রহমত, আর জনগণের ভালোবাসা থাকে- পৃথিবীর কোনো শক্তি নাই. তাকে ধ্বংস বা নির্মূল করতে পারে।

তিনি বলেন, ২০০৪ সালের গ্রেনেড হামলা ছিল সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ পরিকল্পনা। খালেদা জিয়া ও তারেকের নেতৃত্বে। তারা ভেবেছিল, শেখ হাসিনা ও শীর্ষস্থানীয় সব নেতা এক জায়গায় পাওয়া যাবে ট্রাকের ভেতরে। যদি তাদের একসঙ্গে মারতে পারি তাহলে হাজার বছরের ভেতরে কেউ মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলবে না। তাহলে এই দেশটাকে তারা পাকিস্তান বানিয়ে পরিচালনা করতে পারবে।

মায়া বলেন, জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধ করেনি। ও মুখোশ ছিল। ওর পরিবারটা হইল স্বাধীনতাবিরোধী ও খুনি পরিবার। এই পরিবার শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগকে নির্মূল করে দিতে চেয়েছিল, শেষ করে দিতে চেয়েছিল। এই পরিবারের রাজনীতি করার কোনো অধিকার নাই। এখন থেকে এটিই হবে শপথ।

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক