মঙ্গলবার , ৪ অক্টোবর ২০২২ | ৯ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. London Mirror Specials
  2. অন্যান্য
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. খুলনা
  6. খেলা
  7. চট্রগ্রাম
  8. জেলার খবর
  9. ঢাকা
  10. তথ্য-প্রযুক্তি
  11. প্রবাসের কথা
  12. বরিশাল
  13. বাংলাদেশ
  14. বিনোদন
  15. ব্যাবসা-বাণিজ্য

জ্বালানি সংকট মোকাবেলায় পাশে থাকবে ব্রিটেন: ব্রিটিশ হাইকমিশনার

প্রতিবেদক
Newsdesk
অক্টোবর ৪, ২০২২ ৭:২৩ পূর্বাহ্ণ

খাদ্য ও জ্বালানি সংকট মোকাবেলায় সহযোগিতার দ্বার উন্মুক্ত রাখবে যুক্তরাজ্যের লিজ ট্রাস প্রশাসন। সেই সাথে, সক্রিয় থাকবে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিশ্চিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের অংশগ্রহণ বাড়াতে। এক সাক্ষাৎকারে এসব বলেছেন ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট ডিকসন।

পুরো বিশ্বকে বিপাকে ফেলেছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। জলবায়ু পরিবর্তনসহ চাপ বাড়ছে খাদ্য ও জ্বালানি ইস্যুতে। সংকট মোকাবেলায় ঐক্যের বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করে রবার্ট ডিকসন জানালেন, সংকটে ঢাকার পাশে থাকবে ব্রিটেন। বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার বলেন, এই মুহূর্তে বিশ্বে নানা সংকট চলছে। প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারের আচরণ বাংলাদেশের জন্য বড় সমস্যা। এছাড়া রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ সবার ওপরেই ভয়াবহ নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। জলবায়ু পরিবর্তনের মতো গভীর সমস্যা তো রয়েছেই। সংকট মোকাবেলায় দিন শেষে আমাদের একত্রে কাজ করতে হবে। জাতিসংঘ সনদ অনুযায়ী, জোটবদ্ধতা ধরে রাখতে পারস্পরিক সম্পর্ক আর আইনের শাসন মানার বিকল্প নেই।

সঠিক ও অর্থপূর্ণ বিনিয়োগ পেতে হলে দেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান সমৃদ্ধ হতে হয়। বাংলাদেশের ওই জায়গাগুলোতে ঘাটতি রয়েছে। এমনটি বলেছেন ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূত। রবার্ট ডিকসন বলেন, একটি দেশের প্রাতিষ্ঠানিক গুণাবলি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করে। বাজার ব্যবস্থা, আইনী কাঠামো, ব্যবসায়িক পরিবেশ বাড়ায় আস্থা। যে কারণে, প্রাতিষ্ঠানিক অবস্থান সামনে আনা প্রয়োজন। আমি মনে করি, আপনি যখন কোনো দেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে মূল্যায়ন করবেন, তখন নির্বাচন প্রক্রিয়ার বিষয়টিও চলে আসবে। সুষ্ঠু নির্বাচন ছাড়া মানসম্পন্ন গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান, আইনী অবকাঠামো গড়ে তোলা অসম্ভব।

সম্প্রতি সীমান্ত উদ্বেগে বাংলাদেশের অবস্থানকে সাধুবাদ জানিয়েছে ব্রিটেন। মিয়ানমারের আগ্রাসী মনোভাবের নিন্দা জানিয়ে হাইকমিশনার বলেন, রোহিঙ্গাদের নিরাপদ ও মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করতে হবে। রবার্ট ডিকসন বলেন, এই মুহূর্তে মিয়ানমারের রাখাইনে সংঘর্ষ চলছে। সীমান্ত পেরিয়ে কিছু মর্টার শেল বাংলাদেশেও আসছে। এছাড়া, কিছু ক্ষেত্রে আমরা দেখছি, মিয়ানমারের সেনারা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ ঘটাচ্ছে। বাংলাদেশ সরকার সংযত থেকে এ উস্কানিতে সারা দিচ্ছে না, যা অবশ্যই প্রশংসনীয়। এটাই করা উচিত। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা চালাতে চেষ্টা করে যাচ্ছি আমরা। যুক্তরাজ্য বিষয়গুলো নিয়ে উদ্বিগ্ন।

 

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক