বুধবার , ১৩ মার্চ ২০২৪ | ৪ঠা আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. London Mirror Specials
  2. অন্যান্য
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. খুলনা
  6. খেলা
  7. চট্রগ্রাম
  8. জেলার খবর
  9. ঢাকা
  10. তথ্য-প্রযুক্তি
  11. প্রবাসের কথা
  12. বরিশাল
  13. বাংলাদেশ
  14. বিনোদন
  15. ব্যাবসা-বাণিজ্য

সোমালিয়ার পথে আবদুল্লাহ, নাবিকরা নিরাপদে

প্রতিবেদক
Newsdesk
মার্চ ১৩, ২০২৪ ১:৫৫ অপরাহ্ণ

ভারত মহাসাগরে জলদস্যুদের হাতে ছিনতাই হওয়া বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহকে সোমালিয়া উপকূলের দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন নৌ পরিবহণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমডোর মোহাম্মদ মাকসুদ আলম।

আর জাহাজে থাকা ২৩ জন নাবিক এখনো নিরাপদে আছেন বলে জানিয়েছেন তিনি।

কয়লা বোঝাই করে মোজাম্বিক থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাতে যাওয়ার পথে মঙ্গলবার সোমালি জলদস্যুদের কবলে পড়ে বাংলাদেশে কবির গ্রুপের মালিকানাধীন ‘এমভি আবদুল্লাহ’।

সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিসু থেকে প্রায় ৬০০ নটিক্যাল মাইল পূর্ব দিকের মহাসাগরে কয়েকটি স্পিড বোট ও মাছ ধরার বড় নৌকা নিয়ে সশস্ত্র দস্যুরা জাহাজে প্রবেশ করে নিয়ন্ত্রণ নেয়। জিম্মি করে ফেলে এর ২৩ নাবিককে।

কমডোর মোহাম্মদ মাকসুদ আলম বলেন, জাহাজটি সোমালিয়া কোস্টের দিকে ধীরে ধীরে অগ্রসর হচ্ছে। সোমালিয়া কোস্ট থেকে এখনও ৪১০ নটিক্যাল মাইল দূরে রয়েছে।

‘জাহাজে থাকা নাবিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করা গেলেও ডাকাতদের সাথে এখনো সরাসরি যোগাযোগ স্থাপন করা সম্ভব হয়নি। কাজেই কী কারণে জাহাজটি হাইজ্যাক করা হয়েছে তা এখনো নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না,’ যোগ করেন তিনি।

এর আগে ২০১০ সালের ৫ ডিসেম্বর বাংলাদেশের পতাকাবাহী এমভি জাহান মণির ছিনতাই করে করে সোমালি জলদস্যুরা। ওই জাহাজটিও ছিলো কবীর গ্রুপের। সে সময় দরকষাকষি করে চুক্তির মাধ্যমে ২৫ নাবিকসহ জাহাজটি ছাড়িয়ে আনে মালিকপক্ষ। তবে চুক্তির শর্ত কখনোই প্রকাশ করা হয়নি।

সেই ঘটনার কথা উল্লেখ করে কমডোর মোহাম্মদ মাকসুদ আলম বলেন, ‘২০১০ সালেও একই কোম্পানির আরেকটি জাহাজ হাইজ্যাক হয়েছিলো। তবে এখন পর্যন্ত নাবিকরা সবাই নিরাপদে আছে।

দস্যুদের হাতে পড়ার পর জাহাজটির প্রধান কর্মকর্তা আতিক উল্লাহ খান একটি অডিও বার্তা পাঠিয়েছেন। সেই বার্তায় ঘটনার বিবরণ ও বাঁচানোর আকুতি জানিয়েছেন তিনি।

ঘটনার বর্ণনা দিয়েজ তিনি বলেন, প্রথমে একটা হাই স্পিডবোট আমাদের জাহাজের দিকে আসতে থাকে। আমরা সঙ্গে সঙ্গে অ্যালার্ম দিই এবং সবাই ব্রিজে গেলাম। এরপর জলদস্যুরা চলে এলো। তারা ক্যাপ্টেন ও দ্বিতীয় কর্মকর্তাকে ঘিরে ফেললো। আমাদেরকেও ডাকলো এবং কিছু গোলাগুলি করলো। তবে তারা কারো গায়ে হাত তোলেনি।

আরেকটি স্পিডবোটে আরো কয়েকজনের আসার কথা উল্লেখ করেন তিনি বলেন, এরপর একটা বড় মাছ ধরার জাহাজ আমাদের পাশে এসে পৌঁছালো। ইরানের মালিকানাধীন ওই জাহাজ এক মাস আগে জিম্মি করেছিলো।

তবে দস্যুরা আমাদের জাহাজ ও জিম্মিদের কোনো ক্ষয়ক্ষতি করেনি বলে জানান এমভি আবদুল্লাহর প্রধান কর্মকর্তা আতিক উল্লাহ। এরপর মঙ্গলবার সন্ধ্যায় স্ত্রীকে এক বার্তা পাঠিয়ে আতিক বলেন, টাকা না দিলে আমাদেরকে মেরে ফেলার নির্দেশ দিয়েছে দস্যুরা।

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক

আপনার জন্য নির্বাচিত

প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর প্রত্যাশা ছিল, প্রাপ্তি আছে, সঙ্গে হতাশাও

বঙ্গবন্ধুর মুর‌্যালে ওয়াজ মাহফিলের পোস্টার, গ্রেফতার ১

বীরত্ব দেখিয়ে পদক পাচ্ছে র‍্যাবের কুকুর ‘চিতা’

আজ উদ্ববোধন হবে বঙ্গবন্ধু টানেল: খুলছে শিল্পের নতুন দুয়ার

ঘূর্ণিঝড় ‌‘হামুন’র তাণ্ডব, কক্সবাজারে ৩ জনের মৃত্যু

কুমিল্লায় বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশ পরিবহন ধর্মঘট নেই, তবুও আগে আসছেন নেতাকর্মীরা

পেঁয়াজের বাজার গরম, দামে আগুন, কেজি ২৪০

মিরপুরে পোশাক শ্রমিক-পুলিশ সংঘর্ষ

সংসদের মধ্যেই পাকিস্তানের নতুন প্রধানমন্ত্রীকে ‘আন্তর্জাতিক ভিখারি’ বললেন এমপি

পদ্মা সেতুর নাট-বল্টু খুলে ষড়যন্ত্র করছে বিএনপি: ওবায়দুল কাদের