মঙ্গলবার , ১ এপ্রিল ২০২৫ | ২০শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. London Mirror Specials
  2. অন্যান্য
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আবহাওয়া
  6. খুলনা
  7. খেলা
  8. চট্রগ্রাম
  9. জেলার খবর
  10. ঢাকা
  11. তথ্য-প্রযুক্তি
  12. প্রবাসের কথা
  13. বরিশাল
  14. বাংলাদেশ
  15. বিনোদন

বাংলাদেশ নিয়ে নিউ ইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন মিসলিডিং: প্রেস উইং

প্রতিবেদক
Newsdesk
এপ্রিল ১, ২০২৫ ১০:৪৯ অপরাহ্ণ

মার্কিন দৈনিক নিউ ইয়র্ক টাইমসে সম্প্রতি একটি প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে। বাংলাদেশে ইসলামিস্টদের উত্থান নিয়ে ওই প্রতিবেদনটি উদ্বেগজনক এবং বিভ্রান্তিকর বলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নিউ ইয়র্ক টাইমসের নিবন্ধটি ইঙ্গিত দেয় যে বাংলাদেশে ধর্মীয় চরমপন্থা উত্থানের দ্বারপ্রান্তে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এটি বাংলাদেশের ভুল চিত্র তুলে ধরেছে।

আরও বলা হয়, বিভ্রান্তিকর এ চিত্রায়ন কেবল দেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক গতিশীলতাকে অতি সরলীকৃত করে না বরং ১৮ কোটি মানুষের একটি সমগ্র জাতিকে অন্যায়ভাবে কলঙ্কিত করার ঝুঁকিও তৈরি করে।

নিউ ইয়র্ক টাইমস প্রকাশিত নিবন্ধে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ যখন নিজেকে পুনরুজ্জীবিত করছে, তখন কট্টরপন্থি ইসলামিস্টরা একটি সুযোগ দেখতে পাচ্ছে।

এসব বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করে প্রেস উইং বলছে, নিউ ইয়র্ক টাইমসের নিবন্ধটি বাংলাদেশ সম্পর্কে একটি উদ্বেগজনক এবং একপেশে দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরেছে। প্রকাশ করার জন্য সুনির্দিষ্টভাবে উসকানিমূলক নিবন্ধের ওপর নির্ভর করার পরিবর্তে বাংলাদেশের অগ্রগতিকে স্বীকৃতি দেয়া বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বছর ধরে বাংলাদেশ যে অগ্রগতি করেছে সেটাকে এবং পরিস্থিতির জটিলতাকে স্বীকার করা উচিত।

আরও বলা হয়, যদিও নিবন্ধটি ধর্মীয় উত্তেজনা এবং রক্ষণশীল আন্দোলনের কিছু ঘটনা তুলে ধরেছে, তবে এটি অগ্রগতির বৃহত্তর প্রেক্ষাপটকে উপেক্ষা করেছে। বাংলাদেশ নারীদের অবস্থার উন্নতিতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তাদের সুরক্ষা এবং কল্যাণের জন্য বিশেষভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এটি এমন একটি সরকার যা নারীর অধিকার এবং সুরক্ষাকে অগ্রাধিকার দিয়েছে। অথচ নিবন্ধে এর উলটোটা বলা হয়েছে।

বাংলাদেশের মতো একটি দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং ধর্মীয় সহিংসতার মধ্যে পার্থক্য করা গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শেখ হাসিনার বিদায়ের পর এবং তার পর থেকে বিভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘটিত অনেক সংঘর্ষকে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা হিসেবে ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে, যদিও বাস্তবে এসব ঘটনা ঘটেছিলো রাজনৈতিক কারণে। রাজনৈতিক দলগুলো প্রায়শই সমর্থন জোগাড় করার জন্য ধর্মকে ব্যবহার করে। যা বিষয়টিকে জটিল করে তোলে এবং রাজনৈতিক অস্থিরতাকে ধর্মীয় নিপীড়নের সঙ্গে মিশিয়ে দেয়ার ঝুঁকি তৈরি করে। সুতরাং পুরো পরিস্থিতিকে সাম্প্রদায়িক সংঘাত হিসেবে উপস্থাপন করা বিভ্রান্তিকর। এটি প্রকৃত রাজনৈতিক এবং আর্থ-সামাজিক বিষয়গুলোকে উপেক্ষা করে।

প্রেস উইং জানিয়েছে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সমস্ত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে রক্ষা করার জন্য তার প্রতিশ্রুতি স্পষ্ট করেছে এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও সন্ত্রাসবাদ দমন প্রচেষ্টার সাথে তার চলমান কাজ এই প্রতিশ্রুতিকে আরও জোরদার করে। সামাজিক সংস্কার এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে সহযোগিতার মাধ্যমে চরমপন্থা মোকাবিলায় বাংলাদেশের প্রচেষ্টা ভুল তথ্যের বিস্তারের দ্বারা ম্লান হওয়া উচিত নয়।

সর্বশেষ - আইন-আদালত

আপনার জন্য নির্বাচিত

পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ১০ দেশের সঙ্গে চুক্তি হচ্ছে: সংসদে প্রধানমন্ত্রী

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন বিলম্বিত হতে পারে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

নির্বাচন নিয়ে বিএনপির সঙ্গে সমঝোতার সুযোগ নেই

রাজশাহীতে সেনা অভিযান: অস্ত্র–গুলি ও বোমা তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার, আটক তিন

থাইল্যান্ডের বিপক্ষে ৫-১ গোলে হারলো বাংলাদেশ

সিলেটে বিএনপির গণসমাবেশ, প্রস্তুত মঞ্চ, গণসমাবেশ শুরুর অপেক্ষায় নেতাকর্মীরা

শিক্ষক আর কোটায় ভর করেছে বিএনপি: কাদের

টুঙ্গিপাড়ায় প্রধানমন্ত্রী, বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা

চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ব্যবহারের জন্য আগস্টেই ‘ট্রায়াল রান’ সারতে চায় ভারত

খালেদা জিয়া আবার হাসপাতালে ভর্তি