তিন বারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানাতে সকাল থেকেই শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে শুরু করে গুলশান পর্যন্ত বিভিন্ন সড়কের দুই পাশে বিএনপি নেতাকর্মীদের ঢল নেমেছে। সকাল ১০টার দিকে খালেদা জিয়াকে বহনকারী কাতারের রয়্যাল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
নির্ধারিত সময়ের অনেক আগে থেকেই নেতা-কর্মীরা এসব সড়কে জড়ো হতে শুরু করেছেন। পাশের ফুটপাতে অবস্থান নিয়েছেন। সেখানে তারা বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছেন। তারা বলছেন, দলীয় নেত্রীকে এক নজর দেখতে এবং তাকে স্বাগত জানাতে তারা জড়ো হয়েছেন।
আরও জানিয়েছেন, খালেদা জিয়া দেশে ফেরাতে বিএনপির নির্বাচনের দাবি ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন আরও বেগবান হবে। খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষ্যে বিমানবন্দর এলাকায় অতিরিক্ত জনসমাগমের সম্ভাবনা থাকায় ট্র্যাফিক পুলিশেরও ব্যাপক তৎপরতা দেখা গেছে।
বিমানবন্দরের আনুষ্ঠানিকতা শেষে গুলশানের বাসভবন ফিরোজার উদ্দেশে রওনা হবেন বিএনপি চেয়ারপারসন। সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে সকাল থেকেই বিমানবন্দরে বিএনপি নেতাকর্মীদের ঢল নেমেছে। নির্ধারিত সময়ের অনেক আগে থেকেই নেতাকর্মীরা বাইরের সড়কে জড়ো হতে শুরু করেছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা দলীয় পতাকা ও জাতীয় পতাকা হাতে রাস্তার দুই পাশের ফুটপাতে অবস্থান নিয়েছেন।
দলের নির্দেশনা অনুযায়ী, খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা জানাতে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি অবস্থান করবে বিমানবন্দর থেকে লো মেরিডিয়েন হোটেল পর্যন্ত। ছাত্রদল অবস্থান করবে লো মেরিডিয়েন হোটেল থেকে খিলক্ষেত পর্যন্ত। যুবদল অবস্থান করবে খিলক্ষেত থেকে হোটেল র্যাডিসন পর্যন্ত।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি অবস্থান করবে হোটেল র্যাডিসন থেকে আর্মি স্টেডিয়াম পর্যন্ত। স্বেচ্ছাসেবক দল অবস্থান করবে আর্মি স্টেডিয়াম থেকে বনানী কবরস্থান পর্যন্ত। কৃষক দল অবস্থান করবে বনানী কবরস্থান থেকে কাকলি মোড় পর্যন্ত। শ্রমিক দল অবস্থান করবে কাকলি মোড় থেকে বনানীর শেরাটন হোটেল পর্যন্ত।



দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
‘ভালো থেকো তোমরা, ভাইয়ার খেয়াল রেখ’
















