শুক্রবার , ২৩ মে ২০২৫ | ২০শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. London Mirror Specials
  2. অন্যান্য
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আবহাওয়া
  6. খুলনা
  7. খেলা
  8. চট্রগ্রাম
  9. জেলার খবর
  10. ঢাকা
  11. তথ্য-প্রযুক্তি
  12. প্রবাসের কথা
  13. বরিশাল
  14. বাংলাদেশ
  15. বিনোদন

রাবির সেই শিক্ষককে বরখাস্ত, ছাত্রীকে বহিষ্কার

প্রতিবেদক
Newsdesk
মে ২৩, ২০২৫ ৪:২৪ অপরাহ্ণ

আপত্তিকর অবস্থায় আটকের ঘটনায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ফাইন্যান্স বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ হেদায়েত উল্লাহ সাময়িক বরখাস্ত ও অভিযুক্ত ছাত্রীকে অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম থেকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২২ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৩৯তম সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত হয় বলে জানিয়েছেন উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মোহাম্মদ মাঈন উদ্দিন।

উপ-উপাচার্য বলেন, ‘তদন্ত প্রতিবেদন না আসা পর্যন্ত অভিযুক্ত শিক্ষক ও ছাত্রী বিভাগের কোনো ধরনের একাডেমিক কার্যক্রমে অংশ নিতে পারবেন না বলে সিন্ডিকেট সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ঘটনা অধিকতর তদন্তে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে।’

এর আগে গত ২১ মে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগের একাডেমিক সভার সিদ্ধান্ত মতে, অভিযুক্ত ওই শিক্ষক ও ছাত্রীকে বিভাগের সব কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছিল।

উল্লেখ্য, গত ১১ মে সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একাডেমিক ভবনের ৩০৭ নম্বর কক্ষ থেকে ওই শিক্ষক এবং ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষে স্নাতকোত্তরের (এমবিএ) এক ছাত্রীকে আপত্তিকর অবস্থায় আটক করেন বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত দুই সাংবাদিক ও দুই শিক্ষার্থী।

পরে ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে ওই শিক্ষক দাবি করেন, ভিডিও প্রকাশ না করার জন্য দুজন ক্যাম্পাস সাংবাদিক, একজন সাবেক সহসমন্বয়ক ও একজন ছাত্র ৩ লাখ টাকা চাঁদা নিয়েছেন। সংবাদ সম্মেলন করে ওই ছাত্রীও একই দাবি করেন। একই দিন সংবাদ সম্মেলন করে সাজ্জাদ হোসেন সজীব ও সিরাজুল ইসলাম সুমন নামের দুই সাংবাদিক দাবি করেন, তারা চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত নন।

যদিও অভিযোগ ওঠার পর তারা চাকরি হারিয়েছেন। সজীব দৈনিক কালবেলা ও সুমন খবরের কাগজের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি ছিলেন। দুজনকেই প্রতিষ্ঠান দুটি অব্যাহতি দিয়েছে। সুমন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (রাবিসাস) সহসভাপতি ও সজীব যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। অভিযোগ সামনে আসার পর সংগঠন থেকেও তাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

এদিকে ওই শিক্ষক বাদী হয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগ তুলে গত ২০ মে নগরের মতিহার থানায় সাবেক সহ-সমন্বয়ক, দুই সাংবাদিকসহ চার শিক্ষার্থীর নামে মামলা করেন। দুই সাংবাদিক ছাড়া অভিযুক্ত অন্য দুজন হলেন—আইবিএ দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক আতাউল্লাহ এবং আইন বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী নাজমুস সাকিব। টাকা দেওয়া নিয়ে শিক্ষক হেদায়েত উল্লাহ ও নাজমুস সাকিবের একটি কল রেকর্ডও ছড়িয়ে পড়ে।

পরে ২১ মে ওই শিক্ষক ও ছাত্রীকে বহিষ্কারের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন ফাইন্যান্স বিভাগের শিক্ষার্থীরা। তারা অভিযুক্ত ছাত্রী-শিক্ষক এবং চাঁদা গ্রহণকারী চার শিক্ষার্থীর স্থায়ী বহিষ্কারের দাবি করেন। পর দিনই সিন্ডিকেট সভায় শাস্তি পেলেন অভিযুক্ত শিক্ষক-ছাত্রী।

সর্বশেষ - আইন-আদালত

আপনার জন্য নির্বাচিত

অনেক ষড়যন্ত্র হচ্ছে,৭ জানুয়ারি ভোট দিয়ে বিএনপিকে উপযুক্ত জবাব দিন: শেখ হাসিনা

ইসলামী ব্যাংকের ২০০ কর্মী ছাঁটাই, ৪৯৭১ জন ওএসডি

নির্বাচন সময়মতোই হবে, মন্ত্রিসভা ছোট হবে না : প্রধানমন্ত্রী

রাজধানীতে রাতভর বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার শতাধিক: ডিএমপি

বঙ্গবন্ধু সেতু‌ মহাসড়কে ১৪ কিমি যানজট

দুই বাসের প্রতিযোগিতায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল চালকের, আগুন দিলেন জনতা

শেখ হাসিনার রায়কে কেন্দ্র করে সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

অবসরপ্রাপ্ত লে. জেনারেল সাইফুলের বাসা থেকে আড়াই কোটি টাকা জব্দ

এনআইডির পরিচালকসহ আট কর্মকর্তাকে বদলি করলো ইসি

২০২৩ সালে সর্বোচ্চ দুর্নীতি পাসপোর্ট, বিআরটিএ ও আইনশৃঙ্খলায়