প্রতিশোধ নেয়া হলো না, কোনোমতে প্রাণ আর মান বাঁচালো আর্জেন্টিনা। শুরুতে পিছিয়ে পড়ে আলমাদার গোলে সমতায় ফেরে আলবিসেলেস্তারা। বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ঘরের মাঠে কলম্বিয়ার বিপক্ষে ১-১ গোলে ড্র করেছে বর্তমান বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা।
কেভিন কাস্তানোর মাথাটাকেই বল ভেবে বসেছিলেন কিনা এনজো কে জানে? হাই ফুটের এমন শট, লাল কার্ডটা পকেট থেকে বের করতে এক মুহুর্তও দেরি করলেন না প্যারাগুইয়ান রেফারি। যদিও রিভার প্লেটের ফুটবলার কাস্তানোর কাছে ক্ষমা চান ওই একই ক্লাবের সাবেক ফুটবলার এনজো ফার্নাদেজ। তবে লাভ হয়নি কোনো। সোজা মাঠের বাইরে চলে যেতে হয় আর্জেন্টাইন বিশ্বকাপজয়ী মিডফিল্ডারকে। আর্জেন্টিনা ভার্সেস কলম্বিয়া…ম্যাচ জুড়ে টইটুম্বর উত্তেজনা আর নাটকীয়তা।
প্রতিশোধের ম্যাচে ঘরের মাঠে স্টার্টি লাইনআপে ফিরলেন লিওনেল মেসি। শুরু থেকেই মেসিকে চেপে ধরে কলম্বিয়ানরা।
তবে খানিকবাদেই মেসি নন, পুরো ম্যাচের আলো কেড়ে নেন লুইস দিয়াজ। লেফট ফ্ল্যাঙ্ক থেকে ফাইনাল থার্ডে ঢুকে পড়েন লিভারপুলের লেফট উইঙ্গার। তিন ডিফেন্ডারকে ঘোল খাই্য়ে এমি মার্তিনেসকে হারিয়ে করে বসেন চোখ ধাধানো সলো গোল। এগিয়ে যায় কলম্বিয়া।
বিরতির পর একাধিক পরিবরতন এনে আক্রমণের ধার বাড়ায় আরএজন্টিনা। বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের সব আক্রমণে থমকে যায় কলম্বিয়ার ডিফেন্সে এ্সে। এরপরই এনজোর ভুলে ১০ জনে পরিণত হয় আকাশী আলবিসেলেস্তেরা। মিনিটি আট বাদে তুলে নেয়া হয় লিওনেল মেসিকেও। শঙ্কা বাড়তে থাকে, ঘরের মাটিতে যে গেল এ্ক দশকে হার নেই দলটার। তবে এবার কলম্বিয়ার কাছেই ধরা।
অবশেষে থ্রো থেকে বল পেয়ে বক্সে ঢুকে যান রেড হট ফর্মে থাকা আলমাদা। ওকে আ্র আটকানো যায়নি। সমতায় ফেরে হোস্টরা। ম্যাচ জুড়ে বিগ চান্স ক্রিয়েটে এগিয়ে কলম্বিয়ানরা। আর্জেন্টিনা শট নিয়েছে ১০ যার একটা গোলে পরিণত হয়েছে, এদিকে, কলম্বিয়া শট নিয়েছে ১১ তারাও গোল করেছে ১টা। তবে আর্জেন্টিনাকে আরো একবার বাঁচিয়ে দিয়েন এমি মার্তিনেস সেব করেছেন নিশ্চিত চারটি গোল। ম্যাচে আর গোল না হলে পয়েন্ট ভাগাভাগি করেই মাঠ ছাড়ে স্কালোনির শিষ্যরা। আসছে মাসের ১৬ই জুলাই, আবারো বিশ্বকাপের বাছাই খেরতে মাঠে নামবে আর্জেন্টিনা।

ভিনির গোলে ২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল











The Custom Facebook Feed plugin