ধেয়ে আসছে। এর ফলে সোমবার (২৪ নভেম্বর) ভারতীয় বিভিন্ন বিমানসংস্থা একাধিক আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বাতিল করেছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিমানসংস্থা ও বিমানবন্দরগুলোকে বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছে দেশটির ডিরেক্টরেট জেনারেল অব সিভিল অ্যাভিয়েশন (ডিজিসিএ)।
রোববার (২৩ নভেম্বর) বিস্ফোরণের পর বিশাল ছাইয়ের মেঘ লাল সাগর পেরিয়ে ইয়েমেন ও ওমান হয়ে উত্তর আরব সাগরের ওপর ছড়িয়ে পড়ে এবং এর অংশ উত্তর ভারতের আকাশে প্রবেশ করে।
যদিও এই ছাই থেকে দিল্লি ও আশপাশের এলাকার বায়ুর গুণমান মারাত্মকভাবে খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা কম বলে জানানো হয়েছে; কারণ ছাইয়ের মেঘ উচ্চমাত্রায় অবস্থান করছে।
ছাইজনিত ঝুঁকি এড়াতে আকাসা এয়ার, ইন্ডিগো ও কেএলএমসহ বেশ কয়েকটি বিমানসংস্থা ফ্লাইট বাতিল করেছে। ডিজিসিএ জানায়, ছাই প্রভাবিত অঞ্চল এড়িয়ে রুট পরিবর্তন, ফ্লাইট পরিকল্পনা এবং জ্বালানির হিসাব নতুন করে করতে হবে। কোনো বিমানে ছাইয়ের সন্দেহ পাওয়া গেলে তাৎক্ষণিক রিপোর্টের নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।
আকাসা এয়ার জানিয়েছে, ২৪ ও ২৫ নভেম্বর জেদ্দা, কুয়েত ও আবুধাবিগামী এবং সেসব স্থান থেকে ফেরার সব ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। একই কারণে কেএলএম তাদের আমস্টারডাম-দিল্লি ও দিল্লি-আমস্টারডাম রুটের ফ্লাইট বাতিল করেছে।
ইথিওপিয়ার আফার অঞ্চলে আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর পাশের আফদেরা গ্রাম ছাইয়ে ঢেকে যায় এবং আশপাশে মাঝারি মাত্রার কম্পন অনুভূত হয়।
সূত্র: এনডিটিভি


















