সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫
সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫

আওয়ামী লীগ নেতাদের দুর্নীতির অভিযোগ পিছু ছাড়ছে না 

টানা তৃতীয়বার ক্ষমতায় এসে আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের কল্যাণ এবং দুর্নীতিমুক্ত দেশ গড়তে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি নিয়েছে। এজন্য দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) শক্তিশালী করা, জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম জোরদার এবং আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে দুর্নীতির পরিধি ক্রমান্বয়ে শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনার পরিকল্পনা আছে সরকারের।

দুদক এখন শক্তিশালী একটি সংস্থা। সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে বিভিন্ন দফতরে প্রতিনিয়ত তাৎক্ষণিক অভিযান পরিচালনায় সক্ষম দুদকের এনফোর্সমেন্ট টিম। ফলে দুর্নীতির প্রবণতা কমে এসেছে বিভিন্ন দফতরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের। বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও দফতরে দুর্নীতির মাত্রাও ক্রমান্বয়ে কমছে।

দলমত নির্বিশেষে অনিয়ম-দুর্নীতির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা ও মামলা দায়ের অব্যাহত আছে। দুদকের মামলা পিছু ছাড়ছে না সরকারে থাকা আওয়ামী লীগ নেতাদেরও।

২০১৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগ ঘোষিত ‘সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ’ শীর্ষক নির্বাচনী ইশতেহারের ২১টি বিশেষ অঙ্গীকারের মধ্যে ছিল ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স’। তারই আলোকে দলমত নির্বিশেষে সব দুর্নীতির বিরদ্ধে শক্ত অবস্থানে দুদক।

সরকারি ও বিরোধী দলের নেতারা অনেকেই দুর্নীতি মামলার আসামি। কারও মামলার বিচার চলছে, কারও বিরদ্ধে দণ্ডও ঘোষণা করা হয়েছে। তাদের মধ্যে কেউ জেলের ভেতরে আবার কেউ জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। খালাসও পেয়েছেন অনেকে।

এরইমধ্যে সরকারদলীয় সাবেক মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া দুর্নীতি মামলার দণ্ডের পর হাইকোর্টের রায়ে তাকে খালাস দেওয়া হয়। ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করা হয়েছে। খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে গত ২৭ নভেম্বর দুদকের পক্ষ থেকে আপিল বিভাগে অন রেকর্ড অ্যাডভোকেট শাহানারা বেগম এই আবেদন দাখিল করেন।

এদিকে এমপি হাজী মোহাম্মদ সেলিমের বিরুদ্ধে ১০ বছরের দণ্ড বহাল থাকলেও তিন বছরের সাজা থেকে তাকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট। হাজী সেলিম যে তিন বছরের সাজা থেকে খালাস পেয়েছিলেন সেই অংশের বিষয়ে আপিল আবেদন করেছে দুদক। এদিকে দুদকের মামলায় হাজী সেলিমকে জামিন দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। গত বছরের ৬ ডিসেম্বর প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

হাজী সেলিমের আইনজীবী অ্যাডভোকেট এম সাঈদ আহমেদ রাজা জানিয়েছেন, আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তার জামিন মঞ্জুর করে আদেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ।

গত ৬ ডিসেম্বর প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে আপিল বেঞ্চ দুর্নীতির মামলায় ১০ বছরের দণ্ডপ্রাপ্ত সংসদ সদস্য হাজী মোহাম্মদ সেলিমকে জামিন দেন। একইসঙ্গে দণ্ডের বিরুদ্ধে তাকে আপিলের অনুমতি দেওয়া হয়। এরপর নতুন বছরের ১৭ জানুয়ারি জামিনে মুক্ত হন হাজী সেলিম।

এছাড়া আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি একেএমএ আউয়ালের বিরুদ্ধে ২০২০ সালের ৩০ ডিসেম্বর দুদকের উপ-পরিচালক আলী আকবর বাদী হয়ে সংস্থাটির ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ দুটি মামলা দায়ের করেন।

অন্যদিকে, সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে দুদকের দায়ের করা মামলায় তিন বছরের সাজার রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন কক্সবাজার-৪ আসনের সরকারদলীয় সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদি। আর যে অংশে তাকে খালাস দেওয়া হয়েছে সেটিতে আপিল আবেদন করেছে দুদক।

এর মধ্যে হাজী মো. সেলিমের বিরুদ্ধে করা দুদকের আপিল উচ্চ আদালতে নিষ্পত্তির অপেক্ষায়। এ দণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে হাজী সেলিমও আবেদন করেছেন। একেএম আওয়ালের জামিন বাতিলের বিষয়ে করা দুদকের রিভিশন এবং মামলা নিয়ে করা আবেদন হাইকোর্টে শুনানির জন্য রয়েছে।

এছাড়া সাবেক মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন মায়ার দণ্ড থেকে খালাস দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে দুদকের করা আপিল এবং এমপি বদির দণ্ড থেকে খালাস চেয়ে বদির পক্ষের আপিল ও দুদকের যে অভিযোগ থেকে রায়ে খালাস দেওয়া হয়েছে ওই অংশের বিষয়ে করা আপিলের শুনানি অপেক্ষায় বলে জানান সংশ্লিষ্ট আইনজীবীরা।

আওয়ামী লীগ নেতাদের দুর্নীতি মামলার বিষয়ে দুদক ও সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান  বলেন, নিশ্চয়ই এখানে কারও প্রতি কোনো সিমপ্যাথি (অনুকম্পা) নেই। কাউকে পলিটিসাইজ করা হচ্ছে না। যার বিরুদ্ধে দুর্নীতির গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে তার বিরুদ্ধে দুদক আইনানুগভাবে নিজের এখতিয়ারের মধ্যে থেকে কাজ করছে।

 

তিনি বলেন, কাজেই এখানে কে বিএনপি কে আওয়ামী লীগ, কে জামায়াত এবং কে জাতীয় পার্টি এটা দেখার এখতিয়ার আমাদের নেই। দুদক সেটা দেখেও না। এ ছাড়া রাজনৈতিক বিবেচনায় দুদক কোনো মামলা করে না।

তিনি আরও বলেন, সাবেক মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার বিষয়ে আপিল আবেদন করা হয়েছে। তার বিষয়ে করা আপিল আবেদনের গ্রাউন্ড ওনাকে যে পয়েন্টে খালাস দেওয়া হয়েছে, আমরা মনে করি সে পয়েন্টে খালাস দেওয়া উচিত হয়নি। কারণ খালাস কী পয়েন্টে ডিসকাশন করতে হবে, সেটা রিমান্ডে পাঠিয়েছিলেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। আপিল বিভাগ বলেছিলেন কীভাবে মামলাটি নিষ্পত্তি করতে হবে।

দুদকের এই আইনজীবী বলেন, আপিল বিভাগের নির্দেশনা অনুযায়ী আপিলটি নিষ্পত্তি হয়নি। কারণ এভিডেন্স থাকা সত্ত্বেও আমাদের আরগুমেন্ট (যুক্তিতর্ক) বিবেচনায় নেওয়া হয়নি। আমাদের যুক্তিতর্ক বিবেচনায় না নিয়ে মামলার রায় ঘোষণা করেছেন আদালত, সেজন্য আমরা আপিল করেছি। আমরা আশাবাদী এই মামলায় আপিল বিভাগে জয় লাভ করতে পারবো।

 

হাজী সেলিমের আপিলের বিষয়ে দুদকের আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম বলেন, ২৬ ধারায় তাকে খালাস দেওয়া হয়েছে, ওই ধারাটি চ্যালেঞ্জ করেছি। আর হাজী সেলিমের পক্ষ থেকে আপিল আবেদন (লিভ টু আপিল) শুনানির জন্য আছে।

সাবেক সংসদ সদস্য একেএম আব্দুল আউয়ালের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘দেখুন উনাকে একই দিন দুটি ভিন্ন মামলায় দুই ঘণ্টার ব্যবধানে বিচারিক আদালত থেকে জামিন দেওয়া হয়েছে। আমরা মনে করি এটা অন্যায় হয়েছে এবং যে বিচারক ওনাকে জামিন দিয়েছেন তার জামিন দেওয়ার এখতিয়ারও নেই। সেটাকে আমরা চ্যালেঞ্জ করেছি, আমরা দুটো রিভিশন দায়ের করেছি হাইকোর্টে। রিভিশন দুটো শুনানির জন্যে রয়েছে এবং সঙ্গে সঙ্গে মামলাটিও শুনানির জন্য লিস্টে আছে।’

তিনি বলেন, সাবেক এমপি বদিকে মাত্র তিন বছরের সাজা দিয়েছিলেন আদালত। সেই সঙ্গে ২৭ ধারায় তাকে খালাস দেওয়া হয়েছিল। ২৭ ধারায় খালাস কেন দেওয়া হলো তার বিরুদ্ধে ওই পোরশানটুকু আপিল করেছি।

দুদকের মামলায় ১৩ বছরের সাজা থেকে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়াকে খালাস দিয়ে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেছে দুদক। গত ২৭ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ আপিল আবেদন করা হয়।

 

দুদকের সিনিয়র আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান এ প্রসঙ্গে বলেন, সাবেক মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া দুর্নীতির মামলায় ১৩ বছরের দণ্ড থেকে খালাস দিয়ে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করেছে দুদক। কারণ আপিল বিভাগের রায়ের নির্দেশনা অনুসরণ করে রায় দেননি হাইকোর্ট। এই নিয়ে বিভিন্ন যুক্তিতে আবেদন করা হয়েছে।

হাজী সেলিম

দুদকের মামলায় ১০ বছরের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত সরকারদলীয় সংসদ সদস্য হাজী মোহাম্মদ সেলিমের দণ্ড থেকে খালাস চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে আপিল আবেদন করেন তার পক্ষের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সাঈদ আহমেদ রাজা। ওই আপিল শুনানির অপেক্ষায়।

এর আগে ২০০৭ সালের ২৪ অক্টোবর হাজী সেলিমের বিরুদ্ধে লালবাগ থানায় অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করে দুদক। এ মামলায় ২০০৮ সালের ২৭ এপ্রিল তাকে দুই ধারায় ১৩ বছরের কারাদণ্ড দেন বিচারিক আদালত।

২০০৯ সালের ২৫ অক্টোবর এ রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন হাজী সেলিম। এরপর ২০১১ সালের ২ জানুয়ারি হাইকোর্ট তার সাজা বাতিল করে রায় দেন।

পরে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে দুদক। শুনানি শেষে ২০১৫ সালের ১২ জানুয়ারি রায় বাতিল করে পুনরায় শুনানির নির্দেশ দেন আপিল বিভাগ।

সে অনুসারে শুনানি শেষে ২০২১ সালের ৯ মার্চ হাইকোর্টের বিচারপতি মো. মঈনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি এ কে এম জহিরুল হকের সমন্বয়ে গঠিত ভার্চুয়াল বেঞ্চ রায় দেন। রায়ে ১০ বছরের দণ্ড বহাল থাকলেও তিন বছরের সাজা থেকে খালাস পান হাজী সেলিম। একইসঙ্গে রায় পাওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে তাকে আত্মসমর্পণ করতে বলা হয়।

২০২২ সালের ৯ মার্চ এ রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশিত হয়। রায়ে ৩০ দিনের মধ্যে তাকে বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করতে বলা হয়। এসময়ের মধ্যে আত্মসমর্পণ না করলে তার জামিন বাতিল করে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।

 

এরইমধ্যে ৩০ এপ্রিল সন্ধ্যায় থাইল্যান্ডের উদ্দেশে দেশ ছাড়েন হাজী সেলিম। আদালতের দণ্ড মাথায় নিয়ে হাজি সেলিম দেশ ছাড়ায় বিষয়টি বিতর্কের জন্ম দেয়। এরপর ৫ মে দুপুর সোয়া ১২টার দিকে থাই এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে তিনি দেশে ফেরেন। ফিরেই লালবাগে নিজ নির্বাচনী এলাকার স্থানীয় এক বাসিন্দার জানাজায় অংশ নেন। পরে আজিমপুর কবরস্থানে গিয়ে স্ত্রীর কবর জিয়ারত করেন।

এরপর ২২ মে হাইকোর্টের রায় অনুসারে আত্মসমর্পণ করার পর ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৭ এর বিচারক শহিদুল ইসলাম তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এ সময় আসামিপক্ষের আইনজীবীরা তাকে কারাগারে ডিভিশন ও সুচিকিৎসার আবেদন করেন। বিচারক কারাবিধি অনুযায়ী জেল কর্তৃপক্ষকে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন। গত বছরের ২৪ মে আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় দণ্ডের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করেন। একই সঙ্গে জামিন আবেদনও করেছিলেন হাজী সেলিম।

২০২২ সালের ৬ ডিসেম্বর প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে আপিল বেঞ্চ দুর্নীতির মামলায় ১০ বছরের দণ্ডপ্রাপ্ত সংসদ সদস্য হাজী মোহাম্মদ সেলিমকে জামিন দেন। একইসঙ্গে ১০ বছর দণ্ডের বিরুদ্ধে হাজী সেলিমকে আপিলের অনুমতি দেওয়া হয়। এরপর ২০২৩ সালের ১৭ জানুয়ারি জামিনে মুক্ত হন হাজী সেলিম।

সাবেক এমপি আউয়ালের জামিন বাতিলে রুল

দুদকের মামলায় পিরোজপুর-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) একেএমএ আউয়ালকে নিম্ন আদালতের দেওয়া জামিন কেন বাতিল করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।

দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০২০ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর হাইকোর্টের বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের সমন্বয়ে গঠিত ভার্চুয়াল বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।

 

আদালতে দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক। আউয়াল দম্পতির পক্ষে ছিলেন আইনজীবী শেখ আওসাফুর রহমান।

 

একেএম আমিন উদ্দিন মানিক বলেন, তিন মামলায় তাদের জামিন কেন বাতিল করা হবে না এই মর্মে তিন সপ্তাহের রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।

 

দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান জানান, মোট তিনটি মামলার মধ্যে একেএমএ আউয়ালকে তিনটিতেই আসামি করা হয়েছে। এ তিন মামলায় ২০২০ সালের ৭ জানুয়ারি তারা হাজির হয়ে জামিন আবেদনের পর আট সপ্তাহের আগাম জামিন দেন হাইকোর্ট। পরে ওই বছরের ৩ মার্চ তারা পিরোজপুর আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। ওইদিন শুনানি শেষে জেলা ও দায়রা জজ মো. আব্দুল মান্নান জামিন নামঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। পরবর্তীকালে তাদের ডিভিশন দিতে আবেদন করেন আইনজীবীরা। আদালত সেটি মঞ্জুর করেন।

Facebook
X
WhatsApp
Email
Telegram
সর্বশেষ
ফেসবুক নেটওয়ার্ক ও পার্টনার পেজ
মিডিয়া
Cover for Table Talk Uk
595,824
Table Talk Uk

Table Talk Uk

Table Talk UK Discusses the political and social issues of the country. Our only purpose is to expose social inconsistencies and politics in the face of accountability on the path to democracy and talk about the rights of people.

This message is only visible to admins.
Problem displaying Facebook posts. Backup cache in use.
PPCA Error: Due to Facebook API changes it is no longer possible to display a feed from a Facebook Page you are not an admin of. The Facebook feed below is not using a valid Access Token for this Facebook page and so has stopped updating.

Smash Balloon Custom Facebook Feed WordPress Plugin The Custom Facebook Feed plugin

সর্বশেষ সংবাদ জানতে—এখনই সাবস্ক্রাইব করুন!
সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫
কপিরাইট © 2025 সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত — লন্ডন মিরর।
সম্পাদক: হাসিনা আক্তার
সার্চ করুন
লগইন/সাইন আপ
সর্বশেষ সংবাদ জানতে—এখনই সাবস্ক্রাইব করুন!