বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলন দমনে শিক্ষার্থীদের ওপর প্রাণঘাতী অস্ত্রের ব্যবহার করেছে পুলিশ, এমন অভিযোগ করেছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। সহিংসতার তিনটি ভিডিও বিশ্লেষণ করে এ ঘটনার প্রমাণ পাওয়া গেছে বলেও দাবি করে লন্ডনভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থাটি।
বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) বাংলাদেশের কোটা সংস্কার আন্দোলন নিয়ে একটি বিবৃতি প্রকাশ করে মানবাধিকার সংস্থাটি। এতে বিক্ষোভকে কেন্দ্র করে কারফিউ জারি এবং ইন্টারনেট সেবা বন্ধ করে দেয়ার অভিযোগ করে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। যা মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে বলে দাবি সংস্থাটির।
বিক্ষোভ দমনে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের মানবাধিকার লঙ্ঘনের সব ঘটনার স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি করে অ্যামনেস্টি। পাশাপাশি, আন্দোলনে নিহতদের পরিবারের সদস্য ও আহত ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে পুনর্বাসনের দাবি জানানো হয় বিবৃতিতে।
অ্যামনেস্টির বিবৃতিতে গণমাধ্যমের বরাতে বলা হয়, ১৬ জুলাই থেকে আন্দোলনে প্রায় ২০০ জন নিহত, ২৫০০ জন গ্রেফতার এবং হাজার হাজার মানুষ আহত হয়েছেন। মামলায় আসামি করা হয়েছে ৬১ হাজার জনকে।












The Custom Facebook Feed plugin