শনিবার , ৩ মে ২০২৫ | ২০শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. London Mirror Specials
  2. অন্যান্য
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আবহাওয়া
  6. খুলনা
  7. খেলা
  8. চট্রগ্রাম
  9. জেলার খবর
  10. ঢাকা
  11. তথ্য-প্রযুক্তি
  12. প্রবাসের কথা
  13. বরিশাল
  14. বাংলাদেশ
  15. বিনোদন

জাতীয় নির্বাচনে দুই সময়ের প্রস্তাব জামায়াতের

প্রতিবেদক
Newsdesk
মে ৩, ২০২৫ ১:৫৪ অপরাহ্ণ

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবিতে সরব বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। দেশের বর্তমান পরিস্থিতি ও আবহাওয়ার কথা বিবেচনা করে তিনি আগামী ফেব্রুয়ারি অথবা এপ্রিলের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের আহ্বান জানিয়েছেন।

জামায়াত আমির বলেছেন, ‘আমরা নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য দুটি সময়কে উপযুক্ত মনে করি। প্রথমত, রোজার আগে ফেব্রুয়ারি মাস। তবে যদি এই সময়ের মধ্যে নির্বাচনকালীন সংস্কার কার্যক্রম সম্পন্ন না হয় এবং জনমনে আস্থা তৈরি করার মতো বিচারের দৃশ্যমান প্রক্রিয়া শুরু না হয়, তাহলে এপ্রিল মাসের পরই নির্বাচন আর বিলম্বিত করা উচিত নয়। ’

শনিবার (৩ মে) সকালে ঢাকার মগবাজারে আল-ফালাহ মিলনায়তনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর জেলা ও মহানগরী আমির সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

ডা. শফিকুর রহমান আরও উল্লেখ করেন, ফেব্রুয়ারির শেষ এবং মার্চের বেশিরভাগ সময় রমজান মাস থাকায় তখন নির্বাচন আয়োজন করা সম্ভব নয়।

তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন, সরকার যদি আন্তরিকভাবে সংস্কার কার্যক্রম এগিয়ে নেয় এবং সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো সহযোগিতা করে, তাহলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই নির্বাচন আয়োজন করা সম্ভব।

বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে জামায়াত আমির বলেন, ‘আমাদেরকে এখন ফ্যাসিবাদ নয়, বরং ফ্যাসিবাদীদের পতন নিয়ে ভাবতে হচ্ছে। দুঃখজনক ইতিহাসে জাতি হিসেবে আমরা এখনো একটি ইতি টানতে পারিনি। ’

ডা. শফিকুর রহমান উল্লেখ করেন, ২০১১ সালের এপ্রিলের পর জামায়াতে ইসলামী এমন একটি বৃহৎ সম্মেলনে একত্রিত হওয়ার সুযোগ পায়নি।

তিনি অভিযোগ করেন, ২০০৯ সাল থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত আওয়ামী লীগ ও তাদের সহযোগীরা দেশ শাসন ও শোষণ করেছে এবং বিরোধী দল, বিশেষ করে ইসলামপন্থিদের ওপর বিভিন্নভাবে দমন-পীড়ন চালিয়েছে।

তিনি তিনটি বড় ধরনের গণহত্যার অভিযোগ তুলে ধরেন, যার মধ্যে রয়েছে পিলখানায় ৫৭ জন দেশপ্রেমিক সেনার হত্যাকাণ্ড, ২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে হেফাজতের কর্মীদের হত্যা এবং ২০২৪ সালের জুলাইয়ের মাঝামাঝি থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত আরেকটি হত্যাকাণ্ড, যাতে অনেকে শহীদ ও পঙ্গু হয়েছেন।

৫ আগস্টের পরবর্তী সময়ের প্রেক্ষাপট তুলে ধরে জামায়াত আমীর বলেন, ওই সময় দেশে কার্যত কোনো সরকার ছিল না। তিনি দলীয় কর্মীদের ধৈর্য ধরে শান্ত থাকার এবং সাধারণ মানুষকেও সংযত থাকার আহ্বান জানান।

তিনি জানান, অন্যান্য দেশে এমন পরিস্থিতিতে যা ঘটেছে, তার তুলনায় বাংলাদেশে তেমন কিছু ঘটেনি এবং যা ঘটেছে, তাও তারা সমর্থন করেন না। সেদিনই তারা আইন নিজের হাতে তুলে না নেওয়ার এবং আইনি প্রক্রিয়ায় প্রতিকার চাওয়ার কথা বলেছিলেন।

তিনি আরও জানান, জামায়াত ইসলামীর কর্মীরা সেই আহ্বানে সাড়া দিয়েছেন এবং কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটলেও দল দ্রুত ব্যবস্থা নিয়েছে। জামায়াত শহীদ পরিবার ও আহতদের পাশে দাঁড়িয়েছে এবং সরকারের ওপর চাপ অব্যাহত রেখেছে। এছাড়া ফেনীর বন্যার শুরু থেকেই তাদের দলের কর্মীরা দুর্গতদের সহায়তায় এগিয়ে এসেছে।

সর্বশেষ - আইন-আদালত

আপনার জন্য নির্বাচিত

বাংলাদেশের জনগণই তাদের ‘স্যাংশন’ দিয়ে দেবে: প্রধানমন্ত্রী

সুইজারল্যান্ডের ডাভোসের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

সন্ধান মিলল মাঝ আকাশে নিখোঁজ বিমানটির, সব আরোহীর মৃত্যুর শঙ্কা

বন্যার সময় সহজ যোগাযোগের জন্য পদ্মা সেতু আশীর্বাদ হবে: প্রধানমন্ত্রী

মিয়ানমার সীমান্ত পর্যবেক্ষণে সেন্টমার্টিনে বিজিবি মহাপরিচালক

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে প্রধান বিচারপতির বিদায়ী সাক্ষাৎ

ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়

সেনাবাহিনীর শীর্ষ পদে রদবদল, জিয়াউল আহসানকে অব্যাহতি

ওয়াসার এমডি তাকসিমের বিরুদ্ধে মামলার সুপারিশ

রিজভীসহ ৪৩৪ জন কারাগারে, দুদিনের রিমান্ডে ১৪ নেতাকর্মী