শনিবার , ৪ জানুয়ারি ২০২৫ | ২০শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. London Mirror Specials
  2. অন্যান্য
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আবহাওয়া
  6. খুলনা
  7. খেলা
  8. চট্রগ্রাম
  9. জেলার খবর
  10. ঢাকা
  11. তথ্য-প্রযুক্তি
  12. প্রবাসের কথা
  13. বরিশাল
  14. বাংলাদেশ
  15. বিনোদন

জামায়াতের স্বপ্নের বাংলাদেশে মামা-খালুর তদবির চলবে না: ডা. শফিকুর রহমান

প্রতিবেদক
Newsdesk
জানুয়ারি ৪, ২০২৫ ১১:২৩ পূর্বাহ্ণ

জামায়াতে ইসলামীর স্বপ্নের বাংলাদেশে মামা-খালুর তদবির চলবে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান।

শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) বেলা ১২টায় নাটোর নবাব সিরাজ-উদ-দ্দৌলা সরকারি কলেজ মাঠে জেলা জামায়াতের কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

শফিকুর রহমান বলেন, এতো মানুষ জীবন দিয়েছে কেনো, তারা চেয়েছে বৈষম্যহীন সমাজ। তারা বলেছে, আমরা চাঁদাবাজি বিরুদ্ধে, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে। দশ মাসের সন্তান থেকে শুরু করে ৮০ বছরের বৃদ্ধ, সবাই জুলাই আন্দোলনে নেমেছিলো। সকল শ্রেণি পেশার মানুষ আন্দোলনে সংহতি জানিয়েছিলো। আওয়ামী লীগ বিভিন্ন দলের দেশ প্রেমিক নেতাকর্মীদের ওপর নির্যাতন চালিয়েছে। নির্বাচন তাদের জন্য, যারা দেশ ও দেশের মানুষকে আমানত মনে করে। আমরা চাই অতিদ্রুত সংস্কার করে বর্তমান সরকার দেশে একটি নির্বাচন দিক।

জামায়াতের আমির বলেন, স্বাধীনতার পরে দফায় দফায় যারা ক্ষমতায় এসেছে তারা আমানতের খেয়ানত করেছে। কম-বেশি সবাই এদেশের মানুষকে কষ্ট দিয়েছে, জুলুম করেছে। সবচেয়ে বেশি কষ্ট দিয়েছে গত পনেরো বছর। পট পরিবর্তনের পর নেতাকর্মীদের বলেছি, সবাইকে ধৈর্য ধরতে হবে। আলহামদুলিল্লাহ, সবাই সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছিলো। আন্দোলনে হতাহতদের পাশে দাঁড়িয়েছিলো। আমরা যুবকের হাতকে দেশ গড়ার হাতে পরিণত করতে চাই।

তিনি আরো বলেন, আমরা বিদেশি বন্ধু চাই, প্রভু চাই না। আমরা পিণ্ডির হাত থেকে মুক্ত হয়েছি অন্য কারো হাতে যাওয়ার জন্য নয়। কারো লাল চোখ আমরা দেখতে চাই না। আমরা বৈষম্যহীন মানবিক সমাজ গড়তে চাই। আমরা বিভেদ নয়, ঐক্য চাই। এদেশের হিন্দু-মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান সবাই দেশের গর্বিত নাগরিক।

জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক ড. মীর নুরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাও. রফিকুল ইসলাম খান, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্য অধ্যক্ষ শাহাবুদ্দিন এবং মোবারক হোসেন।

সর্বশেষ - আইন-আদালত